রবিবার, ৫ মার্চ, ২০১৭

শহীদ জিয়া শিশু পার্ক – ঢাকা


পার্কটি নির্মাণের জন্য ১৯৯৫ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। ঐ প্রকল্পে আইটেম ছিল মাত্র ৫টি। বিভিন্ন জটিলতার কারণে ঐ প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়নি। বর্তমান প্রকল্পেরে ভিত্তিতে নির্মিত পার্কের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় ২০০৫ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারী। তবে পার্ক স্থাপনের কাজ শুরু হয় ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারীতে। ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারীর ১ তারিখে পার্কটি সর্ব সাধারনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে খুলে দেয়া হয়। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারীর ২৫ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে পার্কটি উদ্বোধন করেন।

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর -শাহবাগ


ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর থেকে যেকোনো সময় চাইলেই ঘুরে আসতে পারেন। সঙ্গে নিতে পারেন বাচ্চাদের, যাতে তারাও বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারে।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার-ঢাকা


প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ হয়েছিল অতিদ্রুত এবং নিতান্ত অপরিকল্পিতভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা সম্পন্ন করে। শহীদ মিনারের খবর কাগজে পাঠানো হয় ঐ দিনই। শহীদ বীরের স্মৃতিতে – এই শিরোনামে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ছাপা হয় শহীদ মিনারের খবর।

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ- রায়েরবাজার


শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে নির্মিত একটি স্মৃতি স্মারক। এই স্মৃতিসৌধটি ঢাকার মোহাম্মদপুর থানার রায়েরবাজার এলাকায় অবস্থিত। স্মৃতিসৌধটির নকশা করেছেন স্থপতি ফরিদ ইউ আহমেদ ও জামি আল শাফি।মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সন্তানদের সংগঠন প্রজন্ম ৭১-এর সহায়তায় রায়েরবাজারে স্মরণ তৈরির প্রাথমিক প্রস্তাবনা আনা হয়েছিল, যারা ১৯৯১ সালে এর একটি অস্থায়ী ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে।

জাতীয় সংসদ ভবন-ঢাকা


জাতীয় সংসদ ভবন জাতীয় সংসদ কমপ্লেক্সের একটি অংশ। কমপ্লেক্সের মধ্যে আরো আছে সুদৃশ্য বাগান, কৃত্রিম হ্রদ এবং সংসদ সদস্যদের আবাসস্থল।

মিনি কক্সবাজার মৈনট ঘাট- ঢাকা


ঢাকার কাছেই ভ্রমনের জন্য জায়গা খুজছেন তাদের অন্যতম প্রিয় একটি জায়গা দোহারের মৈনট ঘাট। রাজধানী থেকে দিনে গিয়ে দিনেই বেড়িয়ে আসা যায়। দোহারের পদ্মার পাড়ের এই এলাকা/জায়গা এরই মধ্যে বেড়ানোর জন্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।